হাঁটু লিগামেন্ট ইনজুরি

লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কিছু উপসর্গ আছে। যেমন, হাঁটতে গেলে হাঁটু সরে যায়, হাঁটুতে শক্তি না পাওয়া, পায়ের মাংস শুকিয়ে যাওয়া। এসব দেখার পর ভালোভাবে ডায়াগনোসিস করে নিশ্চিত করা হয় কোন লিগামেন্ট কী পরিমাণে ছিঁড়েছে। ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ইনজুরি শনাক্ত করা হয় উপসর্গ দেখে। বাকি ১০ থেকে ১৫ ভাগ এমআরআই করে। এরপর দেখা হয় কোন রোগীর সার্জারির প্রয়োজন। ✅

👉 আর্থোস্কপিক সার্জারি মূলত মিনি ইনভেসিভ বা কি হোল সার্জারি অর্থাৎ ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে ক্যামেরা যুক্ত যন্ত্র (স্কোপ) জোড়ায় প্রবেশ করিয়ে আর্থোস্কপির মাধ্যমে লিগামেন্ট রিকনস্ট্রাকশন করা বা যন্ত্রের সাথে যুক্ত বাহিরের টিভি স্ক্রিন বা মনিটর দেখে অপারেশন করা। 🎯

🔸 আর্থোস্কপি সার্জারির একটি সুবিধা হচ্ছে, সকালে রোগী ভর্তি হয়ে দুপুরে অপারেশন হলে রাতেই তিনি বাড়ি চলে যেতে পারবেন। না কেটে ছোট ছিদ্র করে যন্ত্র জোড়ায় প্রবেশ করিয়ে চিকিৎসা সম্পন্ন করা হয়। এতে খুব বেশি রক্তক্ষরণ হয় না। মাত্র দু–তিনটি ছোট ছিদ্র করে আর্থোস্কপি যন্ত্র ঢুকিয়ে লিগামেন্ট রিকনস্ট্রাকশন করা হয়। ✅

🚨 হাটু, কাঁধ ও হিপ জয়েন্ট এর যেকোনো সমস্যায় অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।

Click to Chat